জসিম সিদ্দিকী: কক্সবাজারের মহেশখালীর সোনাদিয়া চ্যানেলে জলদস্যুদের তান্ডব ও ফিশিং বোটে গণডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩০ জন মাঝিমাল্লা আহত হয়েছে। এ ঘটনায় ৩০ লক্ষ টাকা মত ক্ষয়ক্ষতির অভিযোগ এনে মহেশখালী রুপচাঁদা ফিশিং বোট মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার জামিরুল ইসলাম বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছে। টানা কয়েক সপ্তাহ ধরে সোনাদিয়া চ্যানেলে জলদস্যুরা গণডাকাতি চালাচ্ছে বলে নেতৃবৃন্দরা অভিযোগ করে। সর্বশেষ ৫ জানুয়ারী রাত অনুমান ১০টা থেকে শুরু করে গণডাকাতি। শিকার হয়েছে পৌরসভা গোরকঘাটা চরপাড়া এলাকার আব্দুল মোনাফের মালিকানাধীন এফবি শাহেদ, মোহাম্মদ রফিকের মালিকানাধীন এফবি রাফিয়া মনি, সালাহ উদ্দিনের মালিকানাধীন এফবি আল¬াহর দান, রকিব উল¬াহ মালিকানাধিন এফবি ফয়সাল, সিরাজ উল¬াহর মালিকানাধিন এফবি এফবি আল¬াহর দান, গিয়াস উদ্দিনের মালিকানাধীন এফবি মায়ের দোয়া ও ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের তেলীপাড়া এলাকার নুরুল আলম মেম্বারের মালিকানাধীন এফবি এফবি মায়ের দোয়াসহ অসংখ্য ফিশিং ট্রলার।
৬ জানুয়ারী সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান কালে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ যুবলীগ মহেশখালী পৌর শাখার সভাপতি মামুন সিকদার, মহেশখালী রুপচাঁদা ফিশিং বোট মালিক সমিতি সভাপতি মোহাম্মদ জালাল আহমদসহ সমিতির নেতৃবৃন্দরা। স্মারকলিপি গ্রহনকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জামিরুল ইসলাম জানান, জলদস্যুদের দমন করতে র্যাব, কোষ্টগার্ড ও পুলিশ বাহিনীদের অবগত করা হয়েছে।