প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ
মহেশখালীতে দীর্ঘদিন ধরে লোভী মৌঃ আব্দুল মান্নানের সন্ত্রাসী ভূমিদস্যুতায় মীর কাশেমের পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত।
মীর কাশেম,পিতাঃমৃত মোজাহর মিয়া,সিপাহীর পাড়া,ছোট মহেশখালী, মহেশখালী,কক্সবাজার
বিবাদী মৌ আব্দুল মান্নান,পিতাঃমৃত আফজলর রহমান।
বাদী মীর কাশেম গং বলেন
বিগত ৬/৭বছর ধরে সন্ত্রাসী কায়দায় তাদের পাহাড়ি জমি ৪৩৪০পাট্টা ২নং তফসিল বন্ধুকের নল ঠেকিয়ে কয়েকবার হামলা করে নিজের জমি গুলো ভোগ করতে দেয়নি। এমতবস্থায় বাদীগং গ্রাম্য আদালতে (ইউনিয়ন পরিষদ) বিচার দিলে বাদীদের পক্ষে ৮/৮/১৯৮৭ রায় হয় ইউনিয়ন পরিষদে
এর পরও স্থানীয় প্রশাসনের রায়কে বৃদ্ধাঙগুলি দেখিয়ে বন্দুকের নল ঠেকিয়ে জোর পূর্বক জমি দখল করে ভোগ করতে থাকে এবং তাদের গরু,মহিষ লুটকরে ক্ষেতের ফসল চুরি করে বিক্রি করে দেয়,গরু চুরির বিচারটা তখন গোরকঘাটা বাজারে আবু বক্কর চেয়ারম্যান সাহেবের বিচারে মৌঃআব্দুল মান্নানকে ২৬ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
এর পর মীরকাশেম গং মামলা করে মামলার রায় যথা
সর্ব প্রথম
১৯৮৪ মোহাম্মদ চেয়ারম্যান গোরকঘাটা বৃহত্তম ইউনিয়ন
৩২/১৯৮৪ মুনসেফি রায় ডিক্রি
৯৫/১৯১৯৮৬ জজকোর্টের রায় ডিক্রি
৪৪/১৯৯৪,৯৫
১৯৯৪সালে মোহাম্মদ আলী চেয়ারম্যান ছোট মহেশখালী আবারও ডিক্রি।
পর পর এত রায় পাওয়া স্বত্বেও বাদীপক্ষ জমি ভোগ করতে পারেনি। সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে জিম্মি করে রাখে।
গত জানুয়ারি মাসে যখন জমিতে চাষ করতে গেলে বাধা প্রাপ্ত হয়ে আবারও উভয় পক্ষ মহেশখালী থানায় ২জন করে ৪জন প্রতিনিধি (বিচারক)বাদী বিবাদী সহ বৈঠকে বসেন এবং বিচার চলাকালিন ওদেরকে সকল ডকুমেন্ট দেখানোর জন্য মহেশখালী থানার ওসি আদেশ প্রদান করেন,এর আমি আমার সকল ডকুমেন্ট থানায় জমাদান করি,আমার বিবাদি কোন ডকুমেন্ট দেখাতে না পারায় ওসি সাহেব তাহাকে হালকা বকা ঝকা দিলে সে নিজ স্থান ত্যাগ করে চলে যায়।
এর পর ওরা আবারও জমিতে দখল করতে গেলে আমার ছেলে,ভাগিনা সবাই মিলে ওদের সান্ত্বভাবে বাধা প্রদান করেন।
এর পরও নিরিহ মানুষ কোন ঝগড়া না হওয়ার জন্য ওদের কথায় রাজি হয়ে নতুন ভাবে এডভোকেট নুরুলহুদার সরানাপন্ন হই। এবং উভয় পক্ষ রায় মানব বলে স্টাম্পে সাইন করে বিচারকের কাছে জমা করি।
গত ১৫/০৭/২১ইং রায় ঘোষনা হয়,আলহামদুলিল্লাহ রায় এবার ও বাদী পক্ষে আসে পরপর তিনবার বিচারিক রায় এবং তিনবার ডিক্রি বাদীদের সপক্ষে সুস্পষ্ট। যেটা ছোট মহেশখালী ইউনিয়ে ডোল পিটিয়ে মাইকিং করে ১৯/০৭/২১ইং সবাইকে জানানো হয়।