জীবন কি অদ্ভুত!
বিপুল চন্দ্র রায়
রাজারহাট-কুড়িগ্রাম।
ঋণের ভারে জর্জরিত
পাওনাদার ধরে বাধে
তার উপর তুলছি বাহে
লাখখানেক কিস্তির টাকা।
কাজ নাই কাম নাই
দুঃখের হামার শেষ।।
এভাবে আর কি জীবন চলে?
সর্বশেষ যা ছিল সহায় সম্বল
বাপদাদার ভিটামাটি বিক্রি করি
কিছু ঋণ পাতি পরিশোধ করি
আসছি ঢাকা শহর।এখন সর্বহারা!
ঢাকায় নাকি টাকায় উড়ে
শুনি সবার মুখে মুখে।
যা করি আনি কামাই
সবাইকে দিয়া পকেট শূন্য।
এই শহর জীবনে ভাই
বাস্তবতা বড়ই কঠিন।
জীবন কি অদ্ভুত!
তাই তাই তাই।