লিখিত পরীক্ষায় উর্ত্তীণদের অনলাইনে আবেদনের আপলোডকৃত ছবি, লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র, নাগরিকত্ব সনদ, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, বিভিন্ন কোটার স্বপক্ষে সকল কাগজপত্র, প্রথম শ্রেণির গেজেটেট কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত সকল কাগজপত্র আগামি ১৮ জুলাই জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে অফিস চলাকালিন সময়ে জমা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উক্ত সময়ের মধ্যে উল্লেখিত কাগজপত্র জমা প্রদানে ব্যর্থ হলে মৌখিক পরীক্ষার কার্ড ইস্যু করা হবেনা বলে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
এদিকে গত ১১ মে অনুষ্ঠিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জেলায় ১২,৩৯৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশগ্রহন করেন ৬২৪৬ জন। যা অর্ধেকের চেয়ে মাত্র ৯৫ জন বেশি ছিল। অনুপস্থিত ছিল ৬১৫১ জন। জেলার ১৭টি কেন্দ্রে গত ১১ মে শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে ১১ টা ২০ মিনিট পর্যন্ত উক্ত লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা ৪ বছর পরে অনুষ্ঠিত হওয়ার কারনে পরীক্ষার্থীও উপস্থিতি কম ছিল। অনেকে বিভিন্ন চাকুরিতে যোগদান করায়, অনেকে বিদেশ কিংবা অনেক মহিলা প্রার্থীর বিয়ে হয়ে যাওয়ায় প্রার্থী সংকট ছিল যা লিখিত পরীক্ষায় সে সময় প্রভাব পড়ে।
উল্লেখ্য জেলায় সহকারি শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষায় জেলায় ৫৫০টি শূন্য পদের বিপরীতে পরীক্ষায় ১২ হাজার ৩শ ৯৭ জন চাকুরিপ্রার্থী ছিল। ফলে ১ আসনের জন্য আবেদনকারির সংখ্যা দাঁড়ায় প্রায় ২৩ জন। জেলায় গতকাল প্রকাশিত লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৭৫০ জনের রোল নম্বর এ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।