প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কঠিন সংগ্রামে পড়েছে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পুরো কক্সবাজার সদর উপজেলার চিত্র পালটে গিয়েছে। এর মধ্যে পাল্টে গিয়েছে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ ও কক্সবাজার পৌর-আওয়ামী লীগ এবং বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতা কর্মীদের চেহেরা। ভোট প্রধানের তারিখ যতই ঘনিয়ে আসছে বাড়ছে সমালোচনা ও নির্মম প্রতিহিংসা ষড়যন্ত্রমূলক আচরণ। এসব কঠিন সংগ্রামকে অতিক্রম করে নির্বাচনের মাঠে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাচনের আনারস মার্কায় চ্যেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মুজিবুর রহমান।
জানা গেছে, কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাচনে চ্যেয়ারম্যান পদে সর্বমোট দুইজন প্রার্থী দুই ধরনের প্রতিক নিয়ে লড়ছে একটি পদে।এবারে নির্বাচনে নাই কোনো দলীয় প্রতীক।
এদিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ কারী আনারস মার্কায় চ্যেয়ারম্যান পদ প্রার্থী কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান। অন্যদিকে চ্যেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে লড়ছে গণজাগরণ মঞ্চে এর কক্সবাজার জেলার প্রধান সমন্বয়কারী নূরুল আবছার।
আরো জানা যায়, কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা দুই দলে বিভক্ত হয়ে দুই দিকে কাজ করছে নির্বাচনী মাঠে।এতে বাড়ছে কাঁদা ছুটাছুটি এবং প্রতিহিংসা মূলক আচরণ ও হুমকি ধামকি। অনেকেই মানছে না নির্বাচনী আচরণবিধি।
অন্যদিকে বর্তমান নির্বাচনে কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মাহবুবুর রহমান কোনো ধরনের অংশগ্রহণ না থাকলেও নির্বাচনের মাঠে সমালোচনায় মেতে উঠেছে মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে।
এদিকে ভোটার’রা বলছেন, মোটরসাইকেল মার্কায় চ্যেয়ারম্যান পদ প্রার্থী নুরুল আবছার মানুষটি সুষ্ঠু শান্তি প্রকৃতির লোক হলেও এই কক্সবাজার জেলাকে দখলে নিতে কিছু কুচক্রী মহল বিভিন্ন পাঁইতারা চালিয়ে যাচ্ছে। কারণ তিনি এখন নির্বাচনের মাঠে কাজ করবে এমন পরিস্থিতি নাই।বর্তমানে তার যে বয়স সেই কোনো দিন এত গুলো জনগণ কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে বলে আমরা আশা করতে পারি না। আর যারা এই কক্সবাজার জেলা কে দখল নিতে এই নির্বাচনে যে সব পাঁইতারা চালানো হচ্ছে তা কোনো দিন জনগণ সফল হতে দেওয়া হবে না বলে হুশিয়ার দেন।
এদিকে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান বলেন, যারা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে বেড়াচ্ছে তারা এই কক্সবাজার শহর কে ধ্বংস করতে চেষ্টা করছে। তারা কোনো ধরনের আওয়ামী লীগের কর্মী হতে পারে না বলে মন্তব্য করেন।